• গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কর্তৃক আবেদিত
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
Chattogram Barta24
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • চট্টগ্রাম
  • সারাদেশ
  • বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • সাক্ষাৎকার
  • মতামত
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • চট্টগ্রাম
  • সারাদেশ
  • বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • সাক্ষাৎকার
  • মতামত
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
প্রচ্ছদ মতামত

ভাষা আন্দোলন, বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২০ ২০২৪, ২২:৪১ অপরাহ্ণ
অ- অ+
ভাষা আন্দোলন, বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ

মো. গনি মিয়া বাবুল

0
শেয়ার
0
দেখেছে
Share on FacebookShare on Twitter

মো. গনি মিয়া বাবুল: ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপট ব্যপক ও তাৎপর্যপূর্ণ। বলা যায়, এটি ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত বিস্তৃত। ভাষা আন্দোলন, বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ একটি অপরটির সঙ্গে ওতপোতভাবে জড়িত। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান জন্মের আগেই প্রস্তাবিত পাকিস্তানের শাসকদের স্বরূপ উন্মোচিত হতে থাকে এবং একই সঙ্গে এ অঞ্চলের তখনকার যুবসমাজ নিজেদের অধিকার রক্ষার চিন্তা করতে শুরু করে। যুব সামাজের মধ্যে প্রস্তাবিত পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা কি হবে, তা নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা চলছিল।
আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এক নিবন্ধে বলেছিলেন, ‘প্রস্তাবিত পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হবে উর্দু।’ এর দাঁতভাঙ্গা জবাব দিয়েছিলেন জ্ঞানতাপস মুহম্মদ শহীদুল্লাহ। দৈনিক আজাদে প্রকাশিত এক নিবন্ধে জিয়াউদ্দিনের উত্থাপিত প্রস্তাবের বিপরীতে তিনি প্রস্তাব দিলেন, প্রস্তাবিত পাকিস্তানের যদি একটি রাষ্ট্রভাষা হয় তবে গণতান্ত্রিকভাবে শতকরা ৫৬ জনের ভাষা বাংলাই পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হওয়া উচিত।

একাধিক রাষ্ট্রভাষা হলে উর্দুর কথা বিবেচনা করা যেতে পারে। মুহম্মদ শহীদুল্লাহর বক্তব্য তখনকার প্রগতিশীল ও অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক চিন্তার ধারক-বাহক যুবসমাজের মধ্যে ব্যপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। এরই ফলশ্রুতিতে কলকাতার সিরাজউদ্দৌলা হোটেলের একটি কক্ষে যুব সমাজের এক বৈঠক ১৯৪৭ সালে অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান, কাজী ইদ্রিস, শহীদুল্লাহ কায়সার, রাজশাহীর আতাউর রহমান, আখলাকুর রহমান আরো কয়েকজন। বৈঠকের আলোচ্য বিষয় ছিল পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর পূর্ববঙ্গের যুবসমাজের করণীয় কী? মূলত এ বৈঠকের প্রধান আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠে পূর্ববঙ্গের অর্থাৎ তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা কি হবে, তা নিয়ে। সর্বসম্মতিক্রমে সভায় সিন্ধান্ত গৃহিত হয় যে, পূর্ববঙ্গের তথা পূর্ব পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ শতকরা ৫৬ জনের ভাষা বাংলাই হবে পূর্বপাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা। ‘রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন শুধু বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রষ্ঠিত করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না।

বাঙালির সামজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার এবং একসঙ্গে সেই অধিকার আদায়ের চিন্তাগুলোও যুক্ত ছিল। কিন্তু, পরিতাপের বিষয় ভাষা আন্দোলনের ৭২ বছর চলছে। ভাষা আন্দোলনের উল্লেখিত লক্ষ্যগুলো আজো বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। এমনকি দেশের সর্বস্তরে বাংলা ভাষা কিংবা বাংলা সাল-তারিখ প্রচলন করা সম্ভব হচ্ছে না। ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন যে প্রেক্ষাপটে হয়েছিল, তা থেকে আমরা ভিন্ন প্রেক্ষাপটে চলে এসেছি। এক শ্রেণীর বিত্তবানরা তাদের সন্তানদের বাংলা না পড়িয়ে ইংরেজী পড়ানো বেশি স্বাচ্ছন্দের ও গর্বের মনে করে। তাদের ধারণা ইংরেজি না শিখলে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে তারা পিছিয়ে যাবে। ইংরেজীর প্রতি আমাদের কোন বিদ্বেষ বা অনিহা নেই।

তবে প্রত্যেক বাঙালির উচিত তার সন্তানকে প্রথমে বাংলা ভাষা শিখানো ও দক্ষ করে গড়ে তোলা। এমনকি প্রত্যেক শিশুকে তার মাতৃভাষায় দক্ষতা অর্জনের পর অন্য ভাষা শিক্ষা দেয়া উচিত।

ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অভিন্ন ও অবিচ্ছেদ্য। বাঙালি জাতির স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের স্বপ্ন ও আকাঙ্খা দীঘদিনের, ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে স্বাধীনতার বীজ রোপিত হয়েছিল। যদিও এর পূর্বেই ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে ঢাকায় প্রথম হরতাল পালিত হয়। ঢাকার আব্দুল গনি রোডে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে মিছিল হয়। এ মিছিলে পুলিশের হামলায় অসংখ্য ছাত্র-জনতা আহত হয়। মিছিল থেকে শেখ মুজিবুর রহমানসহ ৬৫জনকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তী এ দাবিতে রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়। ছাত্র জনতাসহ সব মহল থেকে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবি জোরালো হতে থাকে। তৎকালীন পাকিস্তানের গণপরিষদে কুমিল্লা থেকে নির্বাচিত এমসিএ ধীরেন্দ্রনাথ বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান।

পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন জেলা মহকুমা, থানা, এমনি অনেক মহল্লায় রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন কমিটি গঠিত হয়। পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন জায়গায় রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবীতে জনতা সংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ হয়। ১৯৫২ সালে ২১ ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মিছিল বের করলে তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের পুলিশ বাহিনী নির্বিচারে গুলি চালালে ঘটনা স্থলেই বরকত ও হাসপাতালে নেয়ার পথে সালাম, রফিক, জব্বার ও শফিক মারা যান। বিশ্বে মাতৃভাষা রক্ষার জন্যে এক মাত্র বাঙালি জাতিই রক্ত দিয়েছেন। ভাষা আন্দোলন মূলত বাঙালি জাতির শক্তি ও প্রেরণার উৎস। ভাষা আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা অর্জন করেছি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ গণমানুষের অসাম্প্রদায়িক আন্দোলন ছিল। যার লক্ষ্য ছিল মানুষের মুক্তচিন্তা চেতনাসমৃদ্ধ শোষণহীন গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা। যার ফলে, মানুষের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা, কর্মসংস্থান ও পুষ্টিসহ সব মানবাধিকার নিশ্চিত হবে।

ভাষা আন্দোলনের ৭২ বছর পরেও আমরা দেশের সর্বস্তরে বাংলা ভাষা চালু করতে পারিনি। বাংলাদেশের সংবিধানে বলা আছে ‘প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রভাষা বাংলা’। সাংবিধানিকভাবে আমাদের রাষ্ট্রের রাষ্ট্রভাষা বাংলা। দেশের সর্বস্তরে বাংলা ভাষা প্রচলন করার লক্ষ্যে আইন রয়েছে। প্রশাসনে বাংলা ভাষার ব্যবহার কিছুটা বেড়েছে। কিন্তু, আজো দেশের সর্বস্তরে বাংলা ভাষা প্রচলন করা সম্ভব হয়নি। আইনি পরিভাষার দোহাই দিয়ে উচ্চ আদালতে বাংলা ভাষা চালু হয়নি। তবে, কয়েকজন বিচারপতি বাংলা ভাষায় রায় দিয়ে প্রমাণ করেছেন যে, বাংলা ভাষায় রায় দেয়া যায়। আমাদের শিক্ষা ক্ষেত্রে বিশেষ করে উচ্চ শিক্ষার সিংহ ভাগে আমরা বাংলা ভাষা প্রচলন করতে পারিনি। বিশেষ করে চিকিৎসা শিক্ষা, প্রকৌশলী বিদ্যা প্রভৃতি ক্ষেত্রে বাংলা ভাষা শত ভাগ উপেক্ষিত। রাষ্ট্রের একটি ভাষানীতি ও ভাষা পরিকল্পনা এবং ভাষা সুরক্ষায় কার্যকর পদক্ষেপ থাকা প্রয়োজন। আমাদের দেশের স্বাধীনতা ৫২ বছরেও এসব হয়নি। ভাষা বিশেজ্ঞদের মতে, অন্য ভাষা শিখতে বাধা নেই, তবে সেটা নিজের মাতৃভাষাকে বাদ দিয়ে নয়।

সর্বস্তরে বাংলা ভাষা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সমস্যগুলো চিহ্নিত করে, সমাধানের কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। যে দেশের মানুষের ভাষা বাংলা ও জাতিতে বাঙালি এবং বাংলা সংস্কৃতি যারা লালন করে, ভাষার জন্যে বিশ্বে একমাত্র যে জাতি রক্ত দিয়েছে সেই দেশে ৭২ বছরেও বাংলা ভাষা চালু না হওয়া খুবই দুঃখের বিষয়। বাংলা ভাষা বাঙালির হৃদয় অন্তরে ওতপোতভাবে মিশে আছে। কিন্তু, পরিতাপের বিষয় বাংলা ভাষার নিজস্ব সংস্কৃতির চর্চা যথাযথ না থাকায় এবং ভিনদেশী সংস্কৃতি আগ্রাসনের কারণে বাঙালি নিজস্ব সংস্কৃতির যথাযথ বিকাশ ঘটছে না। ভাষা সংস্কৃতি ও ইতিহাস ঐতিহ্যে বাঙালি জাতি খুবই সমৃদ্ধশালী। ১৯১৩ সালে বাংলা ভাষার কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার গীতাঞ্জলী কাব্যের জন্যে নোবেল পুরস্কার পেয়ে বিশ্বের কাছে বাংলা ভাষাকে উজ্জল করেছে। জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে প্রত্যেকের মাতৃভাষা চর্চা বাড়াতে হবে। কারণ, মাতৃভাষার মাধ্যমে নান্দনিক সংস্কৃতির বিকাশ ঘটানো যত দ্রুত সম্ভব, অন্য কোন ভাষাতে তাহা সম্ভব নয়। প্রত্যেক মানুষের উচিত তার মাতৃভাষাকে শ্রদ্ধা করা ও মাতৃভাষায় নিজস্ব জ্ঞান দক্ষতা অর্জন করা। দেশে জমজমাট পরিবেশে প্রতি বছর অমর একুশে বই মেলা এবং মাসব্যাপি পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানাদি গণমানুষের অংশগ্রহণের মাধ্যমে পালিত হয়।

সে দেশে অফিস আদালত, ব্যাংক বীমা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রভৃতি ক্ষেত্রে বাংলা ভাষা ও বাংলা সন-তারিখ উপেক্ষিত! এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের ও সরকারের আরো সচেতন হওয়া দরকার। সব ক্ষেত্রে বাংলা ভাষা চালু করতে সরকারসহ সকলকে সচেতন ও সচেষ্ট থাকতে হবে। ১৯৯৯ সালের নভেম্বর মাসে জাতিসংঘ একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করার মাধ্যমে বিশ্ব দরবারে বাঙালির জাতির মর্যাদা সমুন্নত হয়েছে।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের লক্ষ্য হচ্ছে প্রত্যেক মানুষের মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধার জানানো ও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গোষ্ঠির ভাষা যেন হারিয়ে না যায়, তা নিশ্চিত করা। বিশ্বের চার হাজার ভাষার মধ্যে প্রায় তিন হাজার ভাষা ইতিমধ্যে হারিয়ে গেছে। অবশিষ্ট অধিকাংশ ভাষা বিলুপ্তির পথে। এ ক্ষেত্রে ভাষাগুলোকে সুরক্ষার জন্যে প্রত্যেক রাষ্ট্র ও সরকারের সক্রিয় পৃষ্ঠপোষকতা ও কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন।

লেখক: শিক্ষক, গবেষক, কলাম লেখক, সমাজসেবক ও সংগঠক, পুরানা পল্টন, ঢাকা।

ShareTweetShare

আরও পড়ুন

প্রজন্মের হৃদয়ে চিরজাগরুক রবীন্দ্রনাথ
মতামত

প্রজন্মের হৃদয়ে চিরজাগরুক রবীন্দ্রনাথ

৫ আগস্টের পর রাজনীতির মাঠে পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি, বাস্তবে হতাশা
মতামত

৫ আগস্টের পর রাজনীতির মাঠে পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি, বাস্তবে হতাশা

জুলাই মাসেই কেন শিক্ষার্থীদের মৃত্যু হয়?
মতামত

জুলাই মাসেই কেন শিক্ষার্থীদের মৃত্যু হয়?

গল্প: চিঠি আসেনি
মতামত

নীরব বিপ্লব: মনুষ্যত্বের সংকটে আমাদের প্রযুক্তিনির্ভরতা

নাট্যাঙ্গনে স্বতন্ত্র উচ্চতাসম্পন্ন এক স্পর্ধিত স্পার্কের মানবিক নাম শিশির দত্ত
বিনোদন

নাট্যাঙ্গনে স্বতন্ত্র উচ্চতাসম্পন্ন এক স্পর্ধিত স্পার্কের মানবিক নাম শিশির দত্ত

আচিয়ারা মরেই বেঁচে যায়
মতামত

ইরানে ইসরায়েলের হামলা, অগ্নিকুণ্ড মধ্যপ্রাচ্য

পুরোনো সংখ্যা

সর্বশেষ

রাত ও দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে

দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের সম্ভাবনা, বাড়বে বৃষ্টির প্রবণতা

যিনি নীরব থেকেও কথা বলেন—রিজোয়ান রাজন

যিনি নীরব থেকেও কথা বলেন—রিজোয়ান রাজন

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও বৈষম্য দূরীকরণে মাঠে সাঈদ আল নোমান

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও বৈষম্য দূরীকরণে মাঠে সাঈদ আল নোমান

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য স্টোরেজ সল্যুশন্স চালু করল সার্ভিসিং২৪

প্রযুক্তিগত ঝুঁকি এড়াতে সহায়ক সার্ভিসিং২৪’র এএমসি সেবা

চট্টগ্রামে নাটক ‘অমর প্রেম গাথা’র টেকনিক্যাল শো অনুষ্ঠিত

চট্টগ্রামে নাটক ‘অমর প্রেম গাথা’র টেকনিক্যাল শো অনুষ্ঠিত

ব্যবসায় এআই ইন্টিগ্রেশনে নতুন মাত্রা যোগ করতে এজেন্টফোর্স ৩৬০ আনল সেলসফোর্স

ব্যবসায় এআই ইন্টিগ্রেশনে নতুন মাত্রা যোগ করতে এজেন্টফোর্স ৩৬০ আনল সেলসফোর্স

‘সোনার সংসার’—ভালবাসাই আসল সম্পদ দেখাল নতুন নাটক

‘সোনার সংসার’—ভালবাসাই আসল সম্পদ দেখাল নতুন নাটক

অস্বচ্ছল নাগরিকদের টিসিবির পণ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে হবে : মেয়র শাহাদাত

অস্বচ্ছল নাগরিকদের টিসিবির পণ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে হবে : মেয়র শাহাদাত

বাংলাদেশি পর্ন তারকা যুগল আজিম-বৃষ্টি বান্দরবানে ধরা

বাংলাদেশি পর্ন তারকা যুগল আজিম-বৃষ্টি বান্দরবানে ধরা

সীতাকুণ্ডে সাংবাদিক লিটন কুমার চৌধুরীর ওপর সন্ত্রাসী হামলা

সীতাকুণ্ডে সাংবাদিক লিটন কুমার চৌধুরীর ওপর সন্ত্রাসী হামলা

cbarta24


সম্পাদক: মোহাম্মদ রুবেল খান
প্রকাশক: আবুল হোসাইন মো.কাউছার
যোগাযোগ
শাহী টাওয়ার (২য় তলা) এন.এ. চৌধুরী রোড, আন্দরকিল্লা, চট্টগ্রাম।
০১৮৫১ ২১৪ ৭৪৭
cbartanews@gmail.com
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • চট্টগ্রাম
  • সারাদেশ
  • বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • সাক্ষাৎকার
  • মতামত

© ২০২২-২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত সিবার্তা ২৪

This website uses cookies. By continuing to use this website you are giving consent to cookies being used. Visit our Privacy and Cookie Policy.