মণ্ডপে দেবীর অধিষ্ঠানের পর মহাসপ্তমী। ভক্তদের পদচারণা, ঢাক-ঢোল, কাঁসার ঘণ্টা, শঙ্খ আর উলুধ্বনিতে মুখর পূজামণ্ডপ। দেবী দুর্গার নবপত্রিকা প্রবেশ, স্থাপন, সপ্তম্যাদি কল্পারম্ভের মধ্য দিয়ে হয় সপ্তমীবিহিত পূজা। ষোড়শ উপাচারে দুর্গতিনাশিনী মা’র পূজায় নতজানু ভক্তরা।
সপ্তমীর দিন সকাল থেকেই মণ্ডপে মণ্ডপে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। পূজা-অর্চনায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রার্থনা দেবী দুর্গার কৃপা লাভ। এরপর ধাপে ধাপে দেয়া হয় পুষ্পাঞ্জলি এবং প্রসাদ।
করোনা মহামারির শঙ্কায় এবারও মণ্ডপে আয়োজন স্বল্প পরিসরে। কিন্তু যারা করোনার টিকা নেননি এবং বয়স্কদের মণ্ডপে আসতে নিরুৎসাহিত করছেন পূজা আয়োজক কমিটি। তবে ভক্ত মনে দেবীকে পেয়ে কমতি নেই উচ্ছ্বাসের।
সপ্তমীতে ভক্ত অনুরাগীদের বিশেষ প্রার্থনা, ধরণী যেন আবার ফিরে পায় তার সুজলা সুফলা রূপ। দেবী দূর্গার কাছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রার্থনা নীরোগ পৃথিবীর আর সব মানুষের কল্যাণ আর সমৃদ্ধি।
এ বছর সারা দেশে প্রায় ৩২ হাজার মণ্ডপে হচ্ছে দুর্গাপূজা। এবার দেবী এসেছেন ঘোড়ায় চড়ে। আর মর্ত্য ছাড়বেন দোলায় চড়ে।
















