স্টাফ রিপোর্টার:
নীতি নৈতিকতা রক্ষা করেই আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। তিনি যে পথ দেখিয়েছেন সেই পথ ধরেই আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সাবেক সদস্য আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু স্মরণসভায় এসব কথা বলেছেন বক্তারা।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আখতারুজ্জামান বাবুর নবম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এর আয়োজন করে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ।
সভায় মহানগর আ.লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহাতাব উদ্দিন বলেন আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু আ.লীগের ঘরোনার রাজনীতি দুঃসময়ের কারী। তিনি যে পথ দেখিয়েছিলেন ত্যাগ ও লড়াই সংগ্রামের নির্দেশনা তা আমাদের অবশ্যই পালন করতে হবে।
স্মরণসভায় মহানগর আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন বলেন আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু মুক্তিযোদ্ধের ইতিহাসের একটি অংশ তার নীতি নৈতিকতা রক্ষা করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। এই শিক্ষাটি গ্রহণ করেছি আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর কাছ থেকে।
তিনি আমাদের যে পথ দেখিয়েছেন সেই পথ ধরেই আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। আদর্শ ও নীতি নৈতিকতার রক্ষায় আমাদেরকে সংকল্পবন্ধ হতে হবে।
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহাতাব উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদের সঞ্চলনায় স্মরণসভায় আরও বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আলহাজ্ব নঈম উদ্দিন চৌধুরী, এড. ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, আলহাজ্ব খোরশেদ আলম সুজন, আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য সৈয়দ হাসান মাহমুদ শমসের, জালাল উদ্দিন ইকবাল, কার্যনির্বাহী সদস্য সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার, আবদুল লতিফ টিপু, ড. নেছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, মোরশেদ আকতার চৌধুরী, থানা আওয়ামী লীগের হাজী ছিদ্দিক আলম, এ এইচ এম ইসলাম, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আবদুল্লাহ আল ইব্রাহিম, সেলিম রেজা। এতে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি এড. সুনীল কুমার সরকার, উপদেষ্টা আলহাজ্ব শফর আলী, শেখ মোহাম্মদ ইছহাক, সাংগঠনিক সম্পাদক চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য চন্দন ধর, মশিউর রহমান চৌধুরী, হাজী জহুর আহমেদ, আবদুল আহাদ, শহিদুল আলম, কার্যনির্বাহী সদস্য আলহাজ্ব পেয়ার মোহাম্মদ, গাজী শফিউল আজিম, এড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, হাজী বেলাল আহমদ প্রমুখ।
আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। তিনি চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৪৫ সালে আনোয়ারা হাইলধর গ্রামে এক সল্ফ্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। ২০১২ সালের ৪ নভেম্বর মারা যান।
















