চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২০৪টি কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরীক্ষার দ্বিতীয় দিন দুই শিফটে ২ হাজার ৫০৭ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এবারের এসএসসি পরীক্ষায় ১ লাখ ৬১ হাজার ১২২ জন পরীক্ষার্থী ছিল।
আজ সোমবার (১৫ নভেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড চট্টগ্রামের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথ পরীক্ষার্থী অনুপস্থিতির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, প্রথম শিফটে চট্টগ্রামে ১২২ কেন্দ্রে ৩২ হাজার ৩১১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অংশ নেয় ৩১ হাজার ৩৫২ জন। অনুপস্থিত ছিল ৯৫৯ জন।
এছাড়াও দ্বিতীয় শিফটে ৪৬ হাজার ৩১৯ জনের মধ্যে অনুপস্থিত ছিল ৭৫০ জন। কক্সবাজারে প্রথম শিফটে ২৮টি পরীক্ষা কেন্দ্রে ১২ হাজার ৯৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অংশ নেয় ১১ হাজার ৮৪১ জন এবং অনুপস্থিত ছিল ২৫৩ জন।
দ্বিতীয় শিফটে ৭ হাজার ৭৩ জনের মধ্যে অনুপস্থিত ছিল ৮১ জন। রাঙামাটি জেলায় প্রথম শিফটে ২০টি পরীক্ষা কেন্দ্রে ৪ হাজার ২২১ জনের মধ্যে অংশ নেয় ৪ হাজার ১০৫ জন। অনুপস্থিত ছিল ১১৬ জন পরীক্ষার্থী। দ্বিতীয় শিফটে ২ হাজার ১১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অনুপস্থিত ছিল ৪৬ জন।
খাগড়াছড়ি জেলায় প্রথম শিফটে ২২টি পরীক্ষা কেন্দ্রে ৫ হাজার ১১৩ জনের মধ্যে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৪ হাজার ৯৫২ জন এবং অনুপস্থিত ছিল ১৬১ জন। দ্বিতীয় শিফটে ২ হাজার ২১ জনের মধ্যে অনুপস্থিত ছিল ৪৭ জন।
বান্দরবান জেলায় প্রথম শিফটে ১২টি পরীক্ষা কেন্দ্রে ২ হাজার ৫৬৮ জনের মধ্যে অংশ নেয় ২ হাজার ৪৯১ জন এবং অনুপস্থিত ছিল ৭৭ জন পরীক্ষার্থী। দ্বিতীয় শিফটে ১ হাজার ৭৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অনুপস্থিত ছিল ১৭ জন।
২০৪টি পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রথম ও দ্বিতীয় শিফটে মোট অনুপস্থিত ছিল ২ হাজার ৫০৭ জন পরীক্ষার্থী।
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড চট্টগ্রামের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথ বলেন, ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষার দ্বিতীয় দিনের পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে অনুপস্থিত পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২ হাজার ৫০৭ জন। পরীক্ষা কেন্দ্রের সার্বিক পরিস্থিতি ভালো ছিল। পরীক্ষা সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
তিনি বলেন, প্রতিটি পরীক্ষা কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তৎপর ছিলেন৷ প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে বোর্ড থেকে সর্বোচ্চ সতর্কতা ছিল। ১২টি বিশেষ ভিজিল্যান্স টিম পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেছে।
















