মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়া ইউনিয়নের উত্তর নলবিলার দরগাহঘোনা এলাকায় একটি বসতবাড়ির আঙ্গিনার মাটি খুঁড়ে ২টি দেশিয় অস্ত্র ও ২টি কার্তুজ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১৬ জুলাই) দিবাগত রাতে মহেশখালী-কুতুবদিয়ার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) জাহেদুল ইসলামের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়।
এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে শনিবার ভোর চারটার দিকে রুহুল আমিন নামের একজনকে আটক করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ৩০জুন আলোর পথে আসা একরামকে কবির নামে এক সন্ত্রাসীদের নেতৃত্বে হত্যা করে মাতারবাড়ির কোহেলিয়া নদীতে ফেলে দেয়। পরের দিন সকালে কবিরকে জনগণের সহায়তায় গ্রেফতার করে মহেশখালী থানা পুলিশ।
পুলিশের একটি সূত্র বলছে, এই হত্যাকে ঘিরে পুলিশের উর্ধ্বতন মহলে আলোচনা হয়েছে। হত্যার সাথে যারা জড়িত তাঁদেরকে ধরতে নির্দেশনা ও দিয়েছেন। এর অংশ এবার পুলিশ জড়িতদের আটক ও অস্ত্র উদ্ধারে নেমেছে।
অপরদিকে ধৃত কবিরকে রিমান্ডে এনে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে হত্যার কথা প্রাথমিকভাবে স্বীকার করে। তার স্বীকারোক্তিতে রাতভর অভিযান চালিয়ে তার বাড়ির আঙ্গিনার মাটির নিচ থেকে ২টি এলজি বন্দুক ও ২টি কার্তুজ উদ্ধার করা হয়।
সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) জাহেদুল ইসলাম বলেন, আলোচিত একরাম হত্যার প্রধান আসামি কবিরের রিমান্ডের পর তার স্বীকারোক্তি মতে অভিযান চালানো হয়। হত্যার সাথে যারা জড়িত, সবাইকে আইনের আওয়াতায় আনা হবে। আর এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
















