• গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কর্তৃক আবেদিত
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫
Chattogram Barta24
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • চট্টগ্রাম
  • সারাদেশ
  • বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • সাক্ষাৎকার
  • মতামত
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • চট্টগ্রাম
  • সারাদেশ
  • বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • সাক্ষাৎকার
  • মতামত
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
প্রচ্ছদ মতামত

রক্তে কেনা বিজয় : স্মৃতি, ন্যায় ও ভবিষ্যতের দায়

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৬ ২০২৫, ১৩:৫০ অপরাহ্ণ
অ- অ+
রক্তে কেনা বিজয় : স্মৃতি, ন্যায় ও ভবিষ্যতের দায়

এসএম পিন্টু

0
শেয়ার
0
দেখেছে
Share on FacebookShare on Twitter

রক্তে কেনা বিজয় কোনো সাধারণ অর্জন নয়, এটি একটি জাতির অস্তিত্ব, আত্মপরিচয়, সম্মান ও ভবিষ্যতের দিকনির্দেশনা। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, যে বিজয় সহজে আসে, তা সহজেই হারিয়ে যায়; কিন্তু যে বিজয় আসে রক্ত, ত্যাগ, অশ্রু ও আত্মবিসর্জনের মধ্য দিয়ে, তা রক্ষা করার দায়িত্বও তেমনি কঠিন ও পবিত্র।

আমাদের বিজয় এমনই এক কঠিন মূল্য পরিশোধের ফসল। লাখো শহীদের রক্ত, অগণিত নারীর সম্ভ্রম, কোটি মানুষের অমানুষিক কষ্ট আর সীমাহীন ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা ও বিজয় কোনো এক দিনের উচ্ছ্বাস নয়, এটি একটি চলমান দায়, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বহমান এক নৈতিক চুক্তি। এই চুক্তি ভঙ্গ হলে বিজয় হারিয়ে যায়, পতাকা থাকে কিন্তু আত্মা থাকে না, মানচিত্র থাকে কিন্তু মর্যাদা থাকে না।

বিজয়ের ইতিহাস মানে শুধু যুদ্ধের গল্প নয়; এটি বঞ্চনা, শোষণ, ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর আঘাত, অর্থনৈতিক বৈষম্য, রাজনৈতিক অবদমন এবং মানবিক মর্যাদার লঙ্ঘনের দীর্ঘ বিবরণ। একটি জাতি যখন দেখে তার ভাষা অবজ্ঞাত, তার ভোট মূল্যহীন, তার শ্রমের ফল অন্যের ঘরে যাচ্ছে, তখন সে বিদ্রোহী হয়, কিন্তু সে বিদ্রোহ হঠাৎ বিস্ফোরণ নয়, এটি দীর্ঘ নীরব ক্ষোভের পরিণতি। এই ক্ষোভের ভাষা কখনো গান, কখনো কবিতা, কখনো মিছিল, কখনো রক্তাক্ত রাজপথ। বিজয় আসে তখনই, যখন মানুষ মৃত্যুকে তুচ্ছ করে ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ায়। কিন্তু বিজয়ের পরই শুরু হয় সবচেয়ে বড় পরীক্ষা, আমরা কি সেই ন্যায়ের পক্ষেই থাকব, নাকি ক্ষমতার লোভে, স্বার্থের টানে, বিভেদের রাজনীতিতে সেই ন্যায়কে বিসর্জন দেব?
রক্তে কেনা বিজয়ের প্রথম শত্রু বিস্মৃতি। যখন আমরা ভুলে যাই কেন লড়াই হয়েছিল, কারা জীবন দিয়েছিল, কী মূল্য দিয়ে এই স্বাধীনতা এসেছে, তখনই বিজয়ের ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়ে। স্মৃতিভ্রংশ একটি জাতির জন্য নীরব আত্মহত্যার মতো। স্মৃতি মানে কেবল আনুষ্ঠানিক দিবস পালন নয়, স্মৃতি মানে নীতিতে, আচরণে, রাষ্ট্রচিন্তায় সেই ত্যাগের প্রতিফলন। যদি শহীদের নাম শুধু ফলকে থাকে, কিন্তু ন্যায়বিচারে না থাকে; যদি স্বাধীনতার কথা শুধু ভাষণে থাকে, কিন্তু মতপ্রকাশে না থাকে, তবে বিজয় কাগজে বেঁচে থাকে, বাস্তবে নয়।

বিজয়ের দ্বিতীয় শত্রু হলো বিকৃতি। ইতিহাসকে যখন ক্ষমতার প্রয়োজনে কাটাছেঁড়া করা হয়, সত্যকে ঢেকে মিথ্যাকে প্রতিষ্ঠা করা হয়, তখন জাতির নৈতিক মেরুদণ্ড ভেঙে যায়। ইতিহাস বিকৃতি মানে শুধু অতীতকে বদলানো নয়; এটি ভবিষ্যৎকে অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া। কারণ যে জাতি ভুল ইতিহাস শেখে, সে ভুল সিদ্ধান্ত নেয়। বিজয়ের গল্পে যদি ত্যাগের জায়গায় সুবিধাবাদ ঢুকে পড়ে, যদি সংগ্রামের জায়গায় চাটুকারিতা বসে, তবে নতুন প্রজন্ম বিজয়কে অর্জন হিসেবে নয়, ভোগ্যপণ্য হিসেবে দেখে। আর ভোগ্যপণ্য শেষ হলে ফেলে দেওয়া হয়।

বিজয়ের তৃতীয় শত্রু হলো স্বৈরাচার। ইতিহাসে বারবার দেখা গেছে, রক্তে কেনা বিজয়ের ওপর প্রথম আঘাত আসে ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ থেকে। যারা স্বাধীনতার নামে ক্ষমতায় আসে, তারা যদি জনগণের ওপরই নিপীড়ক হয়ে ওঠে, তবে বিজয় পরাজয়ে রূপ নেয়। স্বাধীনতা মানে শুধু বিদেশি শাসনমুক্তি নয়; এটি নাগরিকের অধিকার, মতের স্বাধীনতা, আইনের শাসন, জবাবদিহি ও মানবিক মর্যাদার নিশ্চয়তা। যখন রাষ্ট্র নিজেই নাগরিকের কণ্ঠরোধ করে, ভিন্নমতকে শত্রু বানায়, তখন বিজয়ের আত্মা ক্ষতবিক্ষত হয়।

বিজয়ের চতুর্থ শত্রু দুর্নীতি। রক্তে কেনা বিজয় নৈতিক উচ্চতায় জন্ম নেয়; দুর্নীতি তাকে নিচে নামিয়ে আনে। দুর্নীতি মানে শুধু অর্থ আত্মসাৎ নয়; এটি ন্যায়বিচারকে বিক্রি করা, সুযোগকে দখল করা, যোগ্যতাকে অবজ্ঞা করা। যখন রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুট হয়, যখন নিয়োগ-বদলি বাণিজ্য চলে, যখন আইন শক্তিশালীর পক্ষে আর দুর্বলকে দমন করে, তখন বিজয় প্রশ্নবিদ্ধ হয়। কারণ শহীদরা যে স্বপ্নে প্রাণ দিয়েছিলেন, সেই স্বপ্নে দুর্নীতির কোনো জায়গা ছিল না।

বিজয়ের পঞ্চম শত্রু বিভাজনের রাজনীতি। ভাষা, ধর্ম, অঞ্চল, মতাদর্শ, সবই একটি সমাজের বৈচিত্র। কিন্তু যখন এই বৈচিত্রকে বিদ্বেষে রূপ দেওয়া হয়, যখন ‘আমরা বনাম তারা’ রাজনীতি প্রতিষ্ঠা পায়, তখন জাতির ঐক্য ভেঙে পড়ে। বিজয় আসে ঐক্য থেকে; হারায় বিভেদে। যারা বিভাজনকে ক্ষমতার হাতিয়ার বানায়, তারা বিজয়ের শত্রু, তারা যত বড়ই দেশপ্রেমিক সেজে থাকুক না কেন।

রক্তে কেনা বিজয় রক্ষা করতে হলে প্রথমেই প্রয়োজন ন্যায়বিচার। ন্যায়বিচার ছাড়া স্বাধীনতা অর্থহীন। অপরাধীর পরিচয় দলীয় বা আদর্শিক যাই হোক, বিচার হতে হবে অপরাধের ভিত্তিতে। দায়মুক্তির সংস্কৃতি বিজয়ের কফিনে শেষ পেরেক। যখন মানুষ দেখে অপরাধ করেও কেউ রেহাই পায়, তখন সে রাষ্ট্রের ওপর বিশ্বাস হারায়। বিশ্বাসহীন রাষ্ট্রে বিজয় টিকে থাকে না।

দ্বিতীয়ত প্রয়োজন গণতন্ত্রের চর্চা। গণতন্ত্র মানে শুধু নির্বাচন নয়; এটি মতের বহুত্ব, সংলাপ, সমঝোতা ও ক্ষমতার সীমা। নির্বাচন যদি রক্তাক্ত হয়, ভোট যদি ভয়ের মধ্যে হয়, প্রতিষ্ঠান যদি দলীয়করণে ধ্বংস হয়, তবে গণতন্ত্রের খোলস থাকে, প্রাণ থাকে না। রক্তে কেনা বিজয় কোনো একদল বা এক ব্যক্তির সম্পত্তি নয়; এটি জনগণের। জনগণের কণ্ঠকে সম্মান না করলে বিজয় অপমানিত হয়।

তৃতীয়ত প্রয়োজন শিক্ষার মুক্তি। মুক্তিযুদ্ধ, সংগ্রাম ও বিজয়ের ইতিহাসকে প্রশ্নহীন মুখস্থ নয়, বিশ্লেষণী ও মানবিকভাবে শেখাতে হবে। শিক্ষা যদি সত্যকে আড়াল করে, সমালোচনাকে শাস্তিযোগ্য করে, তবে সে শিক্ষা নাগরিক নয়, অনুগত তৈরি করে। অনুগত নাগরিক নয়, সচেতন নাগরিকই বিজয়ের পাহারাদার।
চতুর্থত প্রয়োজন সংস্কৃতির বিকাশ। গান, কবিতা, নাটক, চলচ্চিত্র, এসব কেবল বিনোদন নয়; এগুলো জাতির আত্মা। যে সমাজে সংস্কৃতি দমিত, সেখানে বিজয় শুকিয়ে যায়। সংস্কৃতি প্রশ্ন করে, আয়না ধরে, স্বপ্ন দেখায়। সংস্কৃতিকে মুক্ত না রাখলে বিজয় বাঁচে না।

পঞ্চমত প্রয়োজন অর্থনৈতিক ন্যায়। ক্ষুধার্ত মানুষকে স্বাধীনতার মর্ম বোঝানো কঠিন। বৈষম্য যত বাড়ে, বিজয় তত দূরে সরে যায়। উন্নয়ন মানে শুধু অবকাঠামো নয়; এটি মানুষের জীবনমান, সুযোগের সমতা ও মর্যাদা। যদি উন্নয়নের ফল কেবল অল্প কয়েকজন ভোগ করে, তবে বিজয় সবার হয় না।

রক্তে কেনা বিজয় আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটেও নাজুক। বৈশ্বিক রাজনীতিতে শক্তির খেলা, অর্থনৈতিক নির্ভরতা, ভূরাজনৈতিক চাপ, সবই স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে। আত্মমর্যাদাসম্পন্ন পররাষ্ট্রনীতি, স্বার্থসচেতন কূটনীতি এবং আঞ্চলিক সহযোগিতা ছাড়া বিজয় নিরাপদ থাকে না। তবে আত্মমর্যাদা মানে বিচ্ছিন্নতা নয়; এটি সমতার ভিত্তিতে সম্পর্ক।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রজন্মের কাছে দায় হস্তান্তর। যারা যুদ্ধ দেখেনি, রক্ত দেখেনি, তারা যদি বিজয়কে শুধু ছুটি বা আনুষ্ঠানিকতায় দেখে, তবে ঝুঁকি বাড়ে। তাদের কাছে বিজয়কে জীবনের নৈতিক মানচিত্র হিসেবে তুলে ধরতে হবে, যেখানে মানবিকতা, ন্যায় ও সাহসের মূল্য আছে। প্রজন্মের সংযোগ ছিন্ন হলে বিজয় স্মৃতিসৌধে আটকে পড়ে।

রক্তে কেনা বিজয় একদিনে হারায় না; এটি হারায় ধীরে ধীরে। যখন আমরা অন্যায়ের সঙ্গে আপস করি, মিথ্যার সঙ্গে সহাবস্থান করি, সুবিধার জন্য নীরব থাকি, তখনই বিজয় ক্ষয়ে যায়। বিজয় রক্ষা মানে কেবল অতীতকে সম্মান করা নয়; এটি বর্তমানকে শুদ্ধ করা ও ভবিষ্যৎকে নিরাপদ করা।

অতএব, রক্তে কেনা বিজয় যেন হারিয়ে না যায়, এই আকুতি কোনো আবেগী স্লোগান নয়, এটি একটি নীতিগত ঘোষণা। এই ঘোষণার বাস্তবায়ন আমাদের দৈনন্দিন সিদ্ধান্তে, রাষ্ট্রীয় নীতিতে, সামাজিক আচরণে। ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র, মানবিকতা ও ঐক্যের পথে অবিচল থাকলেই বিজয় বেঁচে থাকবে। নইলে ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না, কারণ যে বিজয় রক্তে কেনা, তার অবহেলা সবচেয়ে বড় অপরাধ।
তাই আমাদের সকলেরই উচৎ বিজয়ের চেতনা উজ্জীবিত রাখার দৃঢ় সংকল্প নিয়ে হৃদয়ে ধারণ করা। যাতে কোনভাবেই হারিয়ে যেতে না পারে। রক্তে কেনা বিজয়ের চেতনায়-ই যেন উদ্ভাসিত হয় আমাদের হৃদয়। রক্তে কেনা বিজয়ের উদ্দেশ্য যাতে কোনভাবেই বিলীন হয়ে না যায় তার জন্য পাহারা দিতে হবে প্রতিনিয়ত।

লেখক: কবি ও সাংবাদিক, সভাপতি, রেলওয়ে জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন।

ShareTweetShare

আরও পড়ুন

বিজয় দিবসে চট্টগ্রামে বীর শহিদদের শ্রদ্ধায় স্মরণ
চট্টগ্রাম

বিজয় দিবসে চট্টগ্রামে বীর শহিদদের শ্রদ্ধায় স্মরণ

অনারের ‘বিজয়’ অফারে মিলছে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক সুবিধা
তথ্যপ্রযুক্তি

অনারের ‘বিজয়’ অফারে মিলছে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক সুবিধা

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনে অংশীজন অন্তর্ভুক্তিতে সরকারের অনাগ্রহে উদ্বিগ্ন তামাক শিল্প
অর্থনীতি

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনে অংশীজন অন্তর্ভুক্তিতে সরকারের অনাগ্রহে উদ্বিগ্ন তামাক শিল্প

জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয়

জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন

সঙ্গীতশিল্পী তুষ্মি দাশকে স্বরলিপি সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সংবর্ধনা
বিনোদন

সঙ্গীতশিল্পী তুষ্মি দাশকে স্বরলিপি সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সংবর্ধনা

চট্টগ্রামে প্রতিবন্ধীদের মাঝে সহায়ক উপকরণ বিতরণ
চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে প্রতিবন্ধীদের মাঝে সহায়ক উপকরণ বিতরণ

পুরোনো সংখ্যা

সর্বশেষ

বিজয় দিবসে চট্টগ্রামে বীর শহিদদের শ্রদ্ধায় স্মরণ

বিজয় দিবসে চট্টগ্রামে বীর শহিদদের শ্রদ্ধায় স্মরণ

রক্তে কেনা বিজয় : স্মৃতি, ন্যায় ও ভবিষ্যতের দায়

রক্তে কেনা বিজয় : স্মৃতি, ন্যায় ও ভবিষ্যতের দায়

অনারের ‘বিজয়’ অফারে মিলছে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক সুবিধা

অনারের ‘বিজয়’ অফারে মিলছে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক সুবিধা

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনে অংশীজন অন্তর্ভুক্তিতে সরকারের অনাগ্রহে উদ্বিগ্ন তামাক শিল্প

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনে অংশীজন অন্তর্ভুক্তিতে সরকারের অনাগ্রহে উদ্বিগ্ন তামাক শিল্প

জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন

জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন

সঙ্গীতশিল্পী তুষ্মি দাশকে স্বরলিপি সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সংবর্ধনা

সঙ্গীতশিল্পী তুষ্মি দাশকে স্বরলিপি সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সংবর্ধনা

চট্টগ্রামে প্রতিবন্ধীদের মাঝে সহায়ক উপকরণ বিতরণ

চট্টগ্রামে প্রতিবন্ধীদের মাঝে সহায়ক উপকরণ বিতরণ

হাদির হামলাকারীরা সীমান্ত পেরিয়েছে কি-না, নিশ্চিত নয় বিজিবি

হাদির হামলাকারীরা সীমান্ত পেরিয়েছে কি-না, নিশ্চিত নয় বিজিবি

চট্টগ্রামের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ৩৬৫ বছর উদযাপন

চট্টগ্রামের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ৩৬৫ বছর উদযাপন

ভাইরালের ঊর্ধ্বে নির্ভরযোগ্য তথ্য : দ্য ফ্রন্ট পেজের পাঁচ বছর

ভাইরালের ঊর্ধ্বে নির্ভরযোগ্য তথ্য : দ্য ফ্রন্ট পেজের পাঁচ বছর

cbarta24


সম্পাদক: মোহাম্মদ রুবেল খান
প্রকাশক: আবুল হোসাইন মো.কাউছার
যোগাযোগ
শাহী টাওয়ার (২য় তলা) এন.এ. চৌধুরী রোড, আন্দরকিল্লা, চট্টগ্রাম।
০১৮৫১ ২১৪ ৭৪৭
cbartanews@gmail.com
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • চট্টগ্রাম
  • সারাদেশ
  • বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • সাক্ষাৎকার
  • মতামত

© ২০২২-২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত সিবার্তা ২৪

This website uses cookies. By continuing to use this website you are giving consent to cookies being used. Visit our Privacy and Cookie Policy.