• গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কর্তৃক আবেদিত
রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
Chattogram Barta24
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • চট্টগ্রাম
  • সারাদেশ
  • বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • সাক্ষাৎকার
  • মতামত
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • চট্টগ্রাম
  • সারাদেশ
  • বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • সাক্ষাৎকার
  • মতামত
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
প্রচ্ছদ রাজনীতি

জেলে কাটানো সময় অনেক কঠিন ছিল: আমির খসরু

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: আগস্ট ৬ ২০২৫, ২২:১৯ অপরাহ্ণ
অ- অ+
জেলে কাটানো সময় অনেক কঠিন ছিল: আমির খসরু
0
শেয়ার
0
দেখেছে
Share on FacebookShare on Twitter

চট্টগ্রাম: সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বিএনপির সাংবাদিক হইয়েন না। আপনারা বিএনপির সাংবাদিক হওয়ারও দরকার নেই। আপনারা দেশের সাংবাদিক হন, বাংলাদেশের জনগণের সাংবাদিক হন, মানুষের সাংবাদিক হন। এটাই হচ্ছে নতুন বাংলাদেশের প্রতিজ্ঞা। সাংবাদিকতার নামে যারা স্বৈরাচারের পক্ষে দাঁড়ায়, তারা আসলে সাংবাদিক না। তারা প্রেসক্লাবের সামনে দাঁড়িয়ে একটি ব্যক্তির পক্ষে, একটি দলের পক্ষে অবস্থান নেয় তারা সাংবাদিকতার সংজ্ঞার মধ্যে পড়ে না। তারা হয়ে গেছে দলীয় কর্মী। এই জিনিসগুলো আপনাদের অনুধাবন করতে হবে। আমাদের যেন তাদের মতো চলতে না হয়, সেটাও মাথায় রাখতে হবে।’

মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) বিকেলে নগরীর জামাল খানস্থ প্রেসক্লাব চত্বরে জুলাই আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে আয়োজিত সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠানের সমাপনী দিনে ‘সাংবাদিক ছাত্র জনতার সমাবেশে’ তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে তিনি প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত ‘ক্যামেরায় জুলাই বিপ্লব শীর্ষক প্রদর্শনী’ ঘুরে দেখেন। অনুষ্ঠানে জুলাই আন্দোলনের উপর বিভিন্ন শিল্পীরা সংগীত পরিবেশন করেন।

চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচির সভাপতিত্বে ও বৈশাখী টিভির ব্যুরো চিফ গোলাম মওলা মুরাদ এবং বাসসের মিয়া মোহাম্মদ আরিফের পরিচালনায় এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে সমাবেশে আমীর খসরু আরও বলেন, ‘আমরা ১৫ বছর ধরে সাংবাদিকতার চিত্র সম্মুখভাবে দেখেছি। কারণ, আমরা সম্মুখভাগে ছিলাম। আমি সার্বিকভাবে যেভাবে ছিলাম, সাংবাদিকতার চিত্র পরিস্কারভাবে দেখেছি। কারা নিজের দেশকে বিক্রি করে সাংবাদিকতা করেছে, কারা ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারের সঙ্গে থেকে সুবিধা ভোগ করেছে, সাংবাদিকতার দায়িত্বকে ধ্বংস করেছে, সব দেখেছি।’

শেখ হাসিনার সময়ে সাংবাদিকতার ভূমিকা তুলে ধরে আমীর খসরু বলেন, ‘শেখ হাসিনার প্রেস কনফারেন্স শেষে যে সাংবাদিকরা জনগণের কথা না তুলে ধরে স্বৈরাচারের কথা তুলে ধরেছে, তারা কি কোনো সাংবাদিক? তারা তো সাংবাদিকতার মান সম্মান নষ্ট করেছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চয় দেখেছেন, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরে তারেক রহমান সাহেবকে বিদ্রুপ করে একটা কার্টুন ছাপানো হয়েছিল। সবাই ভেবেছিল এই সাংবাদিক বিপদে পড়বে। কিন্তু হলো উল্টো তারেক রহমান সাহেব স্ট্যাটাস দিলেন, ‘আমরা দেড় দশক ধরে যুদ্ধ করছি- এই সাংবাদিকরা যাতে তাদের এ কাজগুলো করতে পারে। এই কথার মধ্যেই সব মেসেজ চলে এসেছে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা সত্যিকারের সাংবাদিকতা চাই, নিরপেক্ষতা চাই। সাংবাদিকদের পেশাগত মানদণ্ড অক্ষত রাখতে হবে। এটাই হবে নতুন বাংলাদেশের শপথ। আগামীতে সাংবাদিকরা যদি জনগণের কথা তুলে ধরতে পারে, স্বাধীনতার কথা, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক অধিকার তুলে ধরতে পারে- তাহলেই হবে সফল সাংবাদিকতা।’

‘আমাদের ৩১ দফার মধ্যে আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, কী ধরনের সাংবাদিকতা চাই।’

শেখ হাসিনা যখন পালিয়ে যাচ্ছিলেন তখন আমীর খসরুজেলে থাকার কথা তুলে ধরে বলেন, ‘আমি কিন্তু আজকের এই দিনে বিগত বছরে জেলে ছিলাম- যখন শেখ হাসিনা পালিয়ে যাচ্ছিলেন। জেলের ভেতরে জানতে পারলাম, সেনাবাহিনীর প্রধান তখন জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিচ্ছিলেন। জেলখানায় আমাদের কাছে তো কোনো সংবাদ থাকে না। কিছু কিছু লোক রুমে রেডিও চালাইওটা তার বন্দোবস্তের মাধ্যমে। তো একজন এসে বলল, এটা শুনতে হবে, সেনাবাহিনীর প্রধান বক্তব্য রাখছেন। তখনই মনে হলো, শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছেন, পদত্যাগ করেছেন।’

কঠিন সময়ের কথা স্মরণ করে আমীর খসরু বলেন, ‘আগে তো অনেকবার জেলে গিয়েছি, কিন্তু শেষবার অর্থাৎ গত বছর এই দিনে জেলে কাটানো সময় অনেক কঠিন ছিল। পাঁচটার সময় লকআপ, পরিবারের সাথে কোনো যোগাযোগ নেই, বাইরে থেকে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ- এই কঠিন অবস্থার মধ্যে একটা দিন কাটাচ্ছি। এই সময়ে যখন এ খবর এলো, তখনই আমরা ধরে নিয়েছি দেশ মনে হয় মুক্তির দিকে যাচ্ছে।’

জেলের মধ্যে বোমা ফাটার মতো আওয়াজ হয়েছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যখন সেনাপ্রধান তার বক্তব্যে শেখ হাসিনার পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরলেন, তখন সমস্ত জেলখানায় একসাথে অনেকটা বোমা ফেটেছে। মানে সবাই একসাথে আওয়াজ করে উঠেছে, যা অনেকটা বোমার মত। তখন আমরা কঠিন সময় পার করছিলাম। জেলার, জেল সুপার নেতৃত্বে কিছুক্ষণের মধ্যে আমার রুমে চলে এলো। তারা যখন এলো, তখন থেকে মনে হলো আমি জেলের মালিক হয়ে গেছি, আর তারা আমার অধীনস্থ হয়ে গেছে। তখন আমার মনে হচ্ছিল আমি যেভাবে বলবো, জেলখানা সেভাবে চলবে।’

জেল ভাঙার চেষ্টা চলছিল, তখন বন্দিদের ছাড়া তিনি বের হবেন না জানিয়ে ছিলেন উল্লেখ করে আমীর খসরু বলেন, ‘তখন জেলখানায় দশ হাজার লোক একসাথে ছিলাম। বেশিরভাগ বিএনপির নেতাকর্মী, ছাত্র, জনতা, অন্যান্য পেশার মানুষ। সবাই অন্যায়ভাবে জেলে, কেউ এক মিনিটও থাকতে চায় না। যখন শেখ হাসিনা পালিয়েছে, তখন ওরা বলছে, ‘আমি এ মুহূর্তে বাড়ি যেতে চাই।’

‘তখন জেল ব্রেকের একটা ধাক্কা চলতেছিল। গেট ব্যাংকে ফেলছে, বেরিয়ে যাচ্ছে। তখন জেল সুপার বললো, ‘স্যার, আপনার উপস্থিতিতে যদি জেল ব্রেক হয়, ইতিহাসে খারাপ নজির সৃষ্টি হবে। দয়া করে যদি এটা বন্ধ করেন। তখন আমি বললাম, আমি কীভাবে বন্ধ করবো এখানে কতগুলো বিল্ডিং! তখন তারা আমাকে একটা হ্যান্ড মাইক দিল। বললো স্যার, আপনি যদি বিল্ডিংয়ের সামনে গিয়ে একটু অনুরোধ করেন। আমি গেলাম, বললাম শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছে, আমরা সবাই বেরিয়ে যাব। কিন্তু আমি তোমাদের ছাড়া জেল থেকে বের হব না। এটা বলার পরে সবাই শান্ত হয়ে গেল।’

জেল কিলিংয়ের মতো কিছু হয়ে যেতে পারে এই ভয় ছিল উল্লেখ করে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘তবুও একটা জায়গায় জেল ব্রেক হয়েছে। আর্মি গিয়েছে, হেলিকপ্টার গিয়েছে, গোলাগুলিও হয়েছে। আমাদের ভয় ছিল- জেল কিলিংয়ের মতো শেখ হাসিনা আমাদের আবার শেষ করে দেবে কি না। সেখান থেকে আমরা কোনোভাবে মির্জা ফখরুল ইসলামের মাধ্যমে আর্মি চিফের সাথে যোগাযোগ করি। তখন মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে আসে।’

১০ হাজার বন্দির ত্যাগ কেউ দেখেনি জানিয়ে আমীর খসরুবলেন, ‘আমরা যে রাস্তায় ১৫ বছর ধরে ত্যাগ স্বীকার করেছি, সেই পথে যারা জীবন দিয়েছে, তাদের কোনো ছবি কোথাও নেই। ১০ হাজার বন্দির মধ্যে কয়েক হাজার ডিবি অফিসে কীভাবে নির্যাতিত হয়েছে, কেউ দেখেনি। আমি দেখেছি আমার সামনে নিয়ে গেছে। ডিবি একজনকে নিয়ে যাচ্ছে সেল থেকে তারা হেঁটে যাচ্ছে, কিন্তু কেউ হেঁটে ফিরে আসতে পারছে না। সমস্ত শরীরে অত্যাচারের দাগ, কান্না করছে।’

তিনি বলেন, ‘এই দেশের শহর শহরে যারা মারা গেছে, অন্ধ হয়েছে, পঙ্গু হয়েছে, তাদের চিত্র কোথাও নেই। ক্যামেরায় যারা এসেছে শুধু তাদের চিত্র আছে। কিন্তু লক্ষ লক্ষ জনতা যারা আসে নাই, তারাই চরমভাবে নির্যাতিত হয়েছে। তাদের ত্যাগেই আন্দোলন টিকে আছে।’

বিএনপি কৃতিত্বের জন্য আন্দোলন করিনি মন্তব্য করে আমীর খসরু বলেন, ‘বিএনপি কোনো সময় এই কৃতিত্ব দাবি করেনি। আমরা কৃতিত্বের জন্য আন্দোলন করিনি। আমরা আন্দোলন করেছি দেশের মুক্তির জন্য, গণতন্ত্রের জন্য, মানুষের মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য।’

তিনি বলেন, ‘আমরা যদি কৃতিত্ব দাবি করি, দেশ বিভক্ত হবে। কিন্তু আমরা বিভক্তি চাই না। ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার যাতে ফিরে না আসে, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এটা এক নম্বর শত্রু। এই শত্রুর দোসরদেরও চিহ্নিত করতে হবে।’

নতুন রাজনীতিতে মানসিক পরিবর্তন দরকার উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, মানুষ এখন ভাবছে—আমার ছেলে-মেয়েকে পড়াতে পারবো তো? চাকরি পাবো তো? ভোট দিতে পারবো তো? আইনের শাসন থাকবে তো? এ জিনিসগুলো পরিষ্কার করতে হবে। রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনতে হবে। রাজনীতির সংস্কৃতি বদলাতে হবে। সহনশীলতা আনতে হবে। দ্বিমত থাকলেও পরস্পরের প্রতি সম্মান রাখতে হবে।

আমীর খসরুবলেন, ‘শেখ হাসিনার পালিয়ে যাওয়ার পরে দেশের মানুষের মনোজগতে বিশাল পরিবর্তন হয়েছে। এই পরিবর্তন যদি আমরা ধারণ করতে না পারি, তাহলে রাজনীতিতে কোনো ভবিষ্যৎ থাকবে না। আগামী নতুন বাংলাদেশে তারেক রহমানের নেতৃত্বে মানুষের প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা যেন বাস্তবায়ন হয়, ইনশাআল্লাহ আমরা সেই লক্ষ্যেই কাজ করবো।’

আবুল হাশেম বক্কর বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শাসনামলে দেশের মানুষ স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে পারেনি। স্বৈরাচারী শাসক জগদ্দল পাথরের মতো জনগণের ঘাড়ে চেপে বসে তাদের স্বাধীনতা ও মৌলিক সব অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। জনগনের কাছ থেকে দেশের মালিকানা কেড়ে নিয়ে তাদের প্রজা বানিয়ে রেখেছিল। কিন্তু বীরের জাতি একাত্তরের মতো রক্ত দিয়ে নিজেদের মালিকানা ফিরিয়ে এনেছে। জনরোষের ভয়ে খুনি হাসিনা ও তার দোসররা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।’

আবু সুফিয়ান বলেন, ‘বিদ্যমান রাষ্ট্রকাঠামোতে জনগণের স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব নয়। তাই তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছে সবার সঙ্গে আলোচনা ভিত্তিতে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফা হচ্ছে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার রূপরেখা। এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সহকারী মহাসচিব মুস্তাফা নঈম, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ইফতেখার হোসেন চৌধুরী মহসিন, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, সিএমইউজের সাধারণ সম্পাদক সালেহ নোমান, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শিল্পী, মহানগর মহিলাদলের সভাপতি মনোয়ারা বেগম মনি, সাংবাদিক কামরুল হুদা, হাসান মুকুল, ওয়াহিদ জামান, মোহাম্মদ আলী, জালাল উদ্দীন রুমি, জাহাঙ্গীর আলম, জোবায়ের চৌধুরী, ইভেন মীর, নুর হোসেন মামুন, ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক রিদোয়ান সিদ্দিকী, সিয়াম এলাহী।

ShareTweetShare

আরও পড়ুন

অংশীদারিত্বের ঘোষণা দিচ্ছে রিয়েলমি ও রিকো ইমেজিং
তথ্যপ্রযুক্তি

অংশীদারিত্বের ঘোষণা দিচ্ছে রিয়েলমি ও রিকো ইমেজিং

বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে ‘আর্ক’-এর কর্মশালা ও মেলা
শিরোনাম

বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে ‘আর্ক’-এর কর্মশালা ও মেলা

চট্টগ্রামের প্রযোজক ও পরিচালকের চলচ্চিত্র ‘বান্ধব’
বিনোদন

চট্টগ্রামের প্রযোজক ও পরিচালকের চলচ্চিত্র ‘বান্ধব’

ভোটগ্রহণে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক নিয়োগ: সিইসি
চট্টগ্রাম

ভোটগ্রহণে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক নিয়োগ: সিইসি

টেকনাফে আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার
লীড-২

টেকনাফে আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার

চট্টগ্রামে প্রকৌশলীদের ব্রেকফাস্ট পার্টি অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে প্রকৌশলীদের ব্রেকফাস্ট পার্টি অনুষ্ঠিত

পুরোনো সংখ্যা

সর্বশেষ

অংশীদারিত্বের ঘোষণা দিচ্ছে রিয়েলমি ও রিকো ইমেজিং

অংশীদারিত্বের ঘোষণা দিচ্ছে রিয়েলমি ও রিকো ইমেজিং

বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে ‘আর্ক’-এর কর্মশালা ও মেলা

বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে ‘আর্ক’-এর কর্মশালা ও মেলা

চট্টগ্রামের প্রযোজক ও পরিচালকের চলচ্চিত্র ‘বান্ধব’

চট্টগ্রামের প্রযোজক ও পরিচালকের চলচ্চিত্র ‘বান্ধব’

ভোটগ্রহণে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক নিয়োগ: সিইসি

ভোটগ্রহণে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক নিয়োগ: সিইসি

টেকনাফে আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার

টেকনাফে আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার

চট্টগ্রামে প্রকৌশলীদের ব্রেকফাস্ট পার্টি অনুষ্ঠিত

চট্টগ্রামে প্রকৌশলীদের ব্রেকফাস্ট পার্টি অনুষ্ঠিত

শুরু হল গণায়ন নাট্য উৎসব ২০২৫

শুরু হল গণায়ন নাট্য উৎসব ২০২৫

ফার্মের মুরগির ডিমে পুষ্টি বেশি

ফার্মের মুরগির ডিমে পুষ্টি বেশি

অপো এ৬ প্রোতে ৪২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

অপো এ৬ প্রোতে ৪২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

নৌবাহিনী সাবেক প্রধান সরওয়ার জাহান আর নেই

নৌবাহিনী সাবেক প্রধান সরওয়ার জাহান আর নেই

cbarta24


সম্পাদক: মোহাম্মদ রুবেল খান
প্রকাশক: আবুল হোসাইন মো.কাউছার
যোগাযোগ
শাহী টাওয়ার (২য় তলা) এন.এ. চৌধুরী রোড, আন্দরকিল্লা, চট্টগ্রাম।
০১৮৫১ ২১৪ ৭৪৭
cbartanews@gmail.com
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • চট্টগ্রাম
  • সারাদেশ
  • বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • সাক্ষাৎকার
  • মতামত

© ২০২২-২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত সিবার্তা ২৪

This website uses cookies. By continuing to use this website you are giving consent to cookies being used. Visit our Privacy and Cookie Policy.