• গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কর্তৃক আবেদিত
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই ২০২৫
Chattogram Barta24
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • চট্টগ্রাম
  • সারাদেশ
  • বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • সাক্ষাৎকার
  • মতামত
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • চট্টগ্রাম
  • সারাদেশ
  • বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • সাক্ষাৎকার
  • মতামত
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
প্রচ্ছদ জাতীয়

প্রতিবেশীদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে ‘সামুদ্রিক সম্পদ’ আহরণ করুন

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২২ ২০২৪, ১৫:৫৪ অপরাহ্ণ
অ- অ+
প্রতিবেশীদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে ‘সামুদ্রিক সম্পদ’ আহরণ করুন
0
শেয়ার
0
দেখেছে
Share on FacebookShare on Twitter

ঢাকা: দেশের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির জন্য প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে বাংলাদেশের বিশাল সামুদ্রিক এলাকা থেকে ‘সামুদ্রিক সম্পদ’ আহরণ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেছেন, ‘আমরা যে সামুদ্রিক এলাকাগুলো অর্জন করেছি, সেখান থেকে আমাদের সামুদ্রিক সম্পদ আহরণ করতে হবে। আমি বিশ্বাস করি, ব্লু ইকোনমির ঘোষণা বাস্তবায়িত হবে। বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে আমাদের বিশাল সামুদ্রিক সম্পদ ব্যবহার করতে হবে।’

শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) ‘দ্য টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস অ্যান্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট, ১৯৭৪’ আইন প্রণয়নের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের সামুদ্রিক সম্পদ আহরণের ক্ষেত্রে আমরা সতর্ক থাকব এবং আমাদের পররাষ্ট্র নীতি ‘সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়’ অনুসরণ করে সমুদ্রপথে ব্যবসায় ও বাণিজ্য চালিয়ে যাব।’

সরকার প্রধান বলেন, ‘আমরা ২০১২ ও ২০১৪ সালে মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নিষ্পত্তি করেছি। ‘টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস এন্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট ১৯৭৪’ আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পথনির্দেশক হিসেবে কাজ করে আসছে ও ভবিষ্যতেও এ ক্রমধারা বজায় থাকবে বলে আমি মনে করি। আওয়ামী লীগ সরকার অক্লান্ত প্রচেষ্টার মাধ্যমে সমুদ্র বিজয় করে ও আমরা বিশাল সমুদ্রসীমা অর্জন করতে সক্ষম হই।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা সমুদ্রে যে সম্ভাবনাময় সুবিশাল একটি অর্থনৈতিক এলাকা পেলাম, তা আমাদের দেশের অর্থনীতিতে বহু অবদান রাখবে। কাজেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শিতা ও বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের একনিষ্ঠ প্রচেষ্টার ফলস্বরূপ জাতীয় উন্নয়নের সূচকে আজ বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি, আজকের এ দিনে যে সেমিনার অনুষ্ঠিত হচ্ছে, এ সেমিনার সামুদ্রিক সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার এবং সমুদ্রকে নিরাপদ ও কার্যকরভাবে পরিচালনা করতে ‘টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস এন্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট ১৯৭৪’ এর মূলনীতি দেশের সমুদ্র কেন্দ্রিক সব সংস্থার মধ্যে সহযোগিতা ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। বঙ্গোপসাগর হচ্ছে ভারত মহাসাগরের একটা অংশ। প্রাচীনকাল থেকে এ অঞ্চল দিয়ে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়-বাণিজ্য চলমান।’

তিনি বলেন, ‘ভারত মহাসাগরের সাথে সম্পৃক্ত সব দেশ বাংলাদেশ ও আমাদের প্রতিবেশী দেশ। একটা কথা আমাদের সব সময় মনে রাখতে হবে, এ অঞ্চলটা কিন্তু খুব নিরাপদ। এখানে কারো সাথে কোন দ্বন্দ্ব নেই এবং সেই প্রাচীনকাল থেকে ব্যবসায়-বাণিজ্যের জন্য এ অঞ্চলটা খুব গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক পথ। এ সামুদ্রিক পথ আমাদের সব দেশ সমানভাবে ব্যবহার করছে ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চলছে। কোন রকম দ্বন্দ্ব এ অঞ্চলে তৈরি হয়নি।’

শেখ হাসিনা আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমরা সব সময় এটাই চাইব যে, আমাদের এ অঞ্চলকে ঘিরে যে ব্যবসায়-বাণিজ্য চলে, সেটা যেন কখনো সংঘাতপূর্ণ না হয় বা এখানে কোন দ্বন্দ্বের সৃষ্টি না হয়। এটা যেভাবে শান্তিপূর্ণ বাণিজ্যিক পথ হিসেবে চলমান রয়েছে, সেভাবেই যেন সামনের দিনগুলোতেও চলমান থাকে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের অঞ্চল যেটুকু আমরা অর্জন করেছি, সেখানে সমুদ্র সম্পদ আহরণ করা ও আমাদের অর্থনীতিতে অর্থাৎ যে ‘ব্লু ইকোনমি’ আমরা ঘোষণা দিয়েছি, সেখানে তা অত্যন্ত কার্যকর হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। এরমধ্যে আমরা একটি ইনস্টিটিউশনও তৈরি করেছি গবেষণার জন্য। এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। কাজেই ‘সবার সাথে বন্ধুত্ব ও কারো সাথে যে বৈরিতা নয়’ এ নীতিই আমরা মেনে চলব। এ পররাষ্ট্র নীতি ধারণ করেই সবার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রেখেই আমাদের সমুদ্র সম্পদ আহরণ ও আমাদের ব্যবসায়-বাণিজ্য যেন সব সময় চলমান থাকে, সে বিষয়ে আমরা যথেষ্ট সজাগ থাকব।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ সব সময় শান্তিতে বিশ্বাসী। আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই। শান্তি উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথ দেখায় ও দেশকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করে। আমরা কখনো যুদ্ধে জড়াব না। কিন্তু, আমাদের সার্বভৌমত্ব রক্ষার সক্ষমতা রয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা ‘টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস এন্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট ১৯৭৪’ এর সূবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করছি। কাজেই এ সময়ে এ আইনটি তাৎপর্য বিশেষভাবে উপলব্ধি করার সময় এসেছে।’

প্রধানমন্ত্রী পরে বিআইসিসিতে মেরিটাইম স্টেকহোল্ডারদের বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন। নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিট) রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন এবং নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান স্বাগত বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে ‘দ্য টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস অ্যান্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট, ১৯৭৪’ প্রণয়নের বার্ষিকীর সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে অডিও-ভিজ্যুয়াল প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা শেখ মুজিব শুধু আমাদের একটি রাষ্ট্রই দিয়ে যাননি। তিনি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন। আর সেই সাথে নিরবচ্ছিন্ন বাণিজ্যিক যোগাযোগ ও সমুদ্র অর্থনীতির গুরুত্ব নিশ্চিত করার জন্য ১৯৭৪ সালে টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস এন্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট ১৯৭৪ প্রণয়ন করে দিয়ে যান। তখনো জাতিসংঘ কিন্তু এ ধরনের কোন আইন বা নীতিমালা গ্রহণ করেনি। এর আট বছর পর অর্থাৎ ১৯৮২ সালে জাতিসংঘ আনক্লজ থ্রী প্রণয়ন করে। কিন্তু, আনক্লজ থ্রী প্রণয়নের পরে বাংলাদেশে ’৭৫ সাল পরবর্তী সরকারগুলো যারা সংবিধান লংঘন করে ক্ষমতায় এসেছিল, তারা আর কোন উদ্যোগই নেয়নি। জাতির পিতা যেখানে রেখে গিয়েছিলেন, সেখানেই পড়েছিল। বাংলাদেশের যে বিশাল সমুদ্রসীমা ছিল, সেখানে আমাদের কোন অধিকারই ছিল না।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু সমুদ্রে সীমানা নয়, আমাদের যে স্থল সীমানা রয়েছে, সেটা নির্দিষ্ট করার চুক্তিটাও জাতির পিতা করে দিয়ে যান। তিনি ভারতের সাথে চুক্তি করেন এবং সেই সাথে আমাদের সংবিধান সংশোধন করেও সেই চুক্তি বাস্তবায়ন করে দিয়ে যান। কিন্তু পরবর্তী সেটা আর কার্যকর করা হয়নি। ১৯৯৬ সালে ২১ বছর পর ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ সরকার এগুলো নিয়ে ফের কাজ শুরু করে। কিন্তু, সময় কম থাকায় সম্পূর্ণ করে দিয়ে যেতে পারেনি।’

শেখ হাসিনা এ কাজগুলো করেছিলেন খুব গোপনীয়তার সাথে এবং জাতিসংঘের আনক্লজে সই করে আসেন বলে উল্লেখ করেন। যাতে আমাদের সমুদ্রসীমার যে অধিকার আছে সেটা যেন নিশ্চিত হয়।

তিনি বলেন, তার সরকার জাতির পিতা রেখে যাওয়া পররাষ্ট্র নীতি-‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়,’ সে নীতি মেনেই চলেছে। পাশাপাশি, আমাদের অধিকার যেন প্রতিষ্ঠিত হয়, সেজন্য তার সরকার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু, আয়োজন ও তথ্য উপাত্ত জোগাড় করার মধ্য দিয়েই সময় চলে যায়। আর ২০০১ সালের ১ অক্টোবরের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে পারেনি। কাজেই আওয়ামী লীগের সব উদ্যোগ সেখানেই থেমে যায়। কারণ, পরবর্তী যারা সরকারে এসেছিল, তারা এ বিষয়ে কোন উদ্যোগ নেয়নি।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তার সরকার দ্বিতীয় বার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে উদ্যোগ নিয়ে সুষ্ঠুভাবে তা করতে সক্ষম হয় ‘

তিনি এ সময় ২০৪১ সাল নাগাদ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ে তোলার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। তার সরকারের দেয়া সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিদেশীদেরও এখানে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার আহবানও পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।

ShareTweetShare

আরও পড়ুন

গ্যালাক্সি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান তৌফিক উদ্দিনের ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন
অর্থনীতি

গ্যালাক্সি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান তৌফিক উদ্দিনের ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন

রেফ্রিজারেটরে অল রাউন্ড কুলিং ফিচার থাকা জরুরি কেন?
তথ্যপ্রযুক্তি

রেফ্রিজারেটরে অল রাউন্ড কুলিং ফিচার থাকা জরুরি কেন?

বটগাছের নিচে দাঁড়িয়ে- সিনেমার নতুন সংজ্ঞা
বিনোদন

বটগাছের নিচে দাঁড়িয়ে- সিনেমার নতুন সংজ্ঞা

হুমায়ূন আহমেদ স্মরণে স্কেচ গ্যালরির নতুন নাটক ‘সাজঘর’
বিনোদন

হুমায়ূন আহমেদ স্মরণে স্কেচ গ্যালরির নতুন নাটক ‘সাজঘর’

ভাটিখাইনে ১০ দিনের শোহদায়ে কারবালা মাহফিল সম্পন্ন
চট্টগ্রাম

ভাটিখাইনে ১০ দিনের শোহদায়ে কারবালা মাহফিল সম্পন্ন

পটিয়ায় বিশ্ব সুন্নি আন্দোলন ও ইনসানিয়াত বিপ্লবের সমাবেশ
চট্টগ্রাম

পটিয়ায় বিশ্ব সুন্নি আন্দোলন ও ইনসানিয়াত বিপ্লবের সমাবেশ

পুরোনো সংখ্যা

সর্বশেষ

গ্যালাক্সি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান তৌফিক উদ্দিনের ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন

গ্যালাক্সি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান তৌফিক উদ্দিনের ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন

রেফ্রিজারেটরে অল রাউন্ড কুলিং ফিচার থাকা জরুরি কেন?

রেফ্রিজারেটরে অল রাউন্ড কুলিং ফিচার থাকা জরুরি কেন?

বটগাছের নিচে দাঁড়িয়ে- সিনেমার নতুন সংজ্ঞা

বটগাছের নিচে দাঁড়িয়ে- সিনেমার নতুন সংজ্ঞা

হুমায়ূন আহমেদ স্মরণে স্কেচ গ্যালরির নতুন নাটক ‘সাজঘর’

হুমায়ূন আহমেদ স্মরণে স্কেচ গ্যালরির নতুন নাটক ‘সাজঘর’

ভাটিখাইনে ১০ দিনের শোহদায়ে কারবালা মাহফিল সম্পন্ন

ভাটিখাইনে ১০ দিনের শোহদায়ে কারবালা মাহফিল সম্পন্ন

পটিয়ায় বিশ্ব সুন্নি আন্দোলন ও ইনসানিয়াত বিপ্লবের সমাবেশ

পটিয়ায় বিশ্ব সুন্নি আন্দোলন ও ইনসানিয়াত বিপ্লবের সমাবেশ

আয়মন শিমলা: অভিনয়ে নয়, অনুভবে ডুবে থাকা এক শিল্পী

আয়মন শিমলা: অভিনয়ে নয়, অনুভবে ডুবে থাকা এক শিল্পী

আগে স্থানীয় নির্বাচন দিলে আইনশৃঙ্খলার আরও অবনতি হবে: জাহিদ হোসেন

আগে স্থানীয় নির্বাচন দিলে আইনশৃঙ্খলার আরও অবনতি হবে: জাহিদ হোসেন

ভাটিখাইনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি: সমাজসেবকদের স্মরণে গাছের চারা বিতরণ

ভাটিখাইনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি: সমাজসেবকদের স্মরণে গাছের চারা বিতরণ

কুমিল্লায় অনুষ্ঠিত হল চবিয়ানদের মিলনমেলা

কুমিল্লায় অনুষ্ঠিত হল চবিয়ানদের মিলনমেলা

cbarta24


সম্পাদক: মোহাম্মদ রুবেল খান
প্রকাশক: আবুল হোসাইন মো.কাউছার
যোগাযোগ
শাহী টাওয়ার (২য় তলা) এন.এ. চৌধুরী রোড, আন্দরকিল্লা, চট্টগ্রাম।
০১৮৫১ ২১৪ ৭৪৭
cbartanews@gmail.com
কোন ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • চট্টগ্রাম
  • সারাদেশ
  • বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • সাক্ষাৎকার
  • মতামত

© ২০২২-২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত সিবার্তা ২৪

This website uses cookies. By continuing to use this website you are giving consent to cookies being used. Visit our Privacy and Cookie Policy.