এশিয়ার বিখ্যাত প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদী থেকে সংগ্রহীত মা-মাছের ডিম গুলো সনাতন পদ্ধতিতে মাটির কুয়া ও হ্যাচারির কুয়ার পানি পরির্বতন করার মাধ্যমে ইতিমধ্যে ডিম থেকে পোনায় রূপান্তর হয়েছে।
এই পোনা গুলোর বর্তমানে চোখ ফুটেছে ও পোনার শরীরে রক্ত চলাচলও শুরু হয়েছে বলে মৎস্য কর্মকর্তারাসহ ডিম সংগ্রহকারীরা জানিয়েছেন। হালদার পোনার ব্যপক চাহিদার কারণ হিসেবে জানা যায়, হালদা নদীতে কার্প জাতীয় রুই, কাতাল, মৃগেল ও কালিবাইশসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ দেশের আর কোথাও পাওয়া যায়না। স্বাদে হালদার মাছ অতুলনীয়। খুব তাড়াতাড়ি বড় হয়। হালদার মাছ এক কথায় অতুলনীয়। হালদার মাছের সাথে দেশের আর কোন নদীর মাছের সাথে তুলনা হয়না।
মঙ্গলবার থেকে হালদা নদীর মা-মাছের পোনা বেচাকেনা শুরু হয়েছে।
ইতিমধ্যে পোনা ক্রয় করার জন্য ক্রেতারা দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে বিক্রেতাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রেখেছে।
হালদা পাড়ের কয়েকজন পোনা বিক্রয়কারী জানান, ইতিমধ্যে আমাদের কাছে পোনা ক্রেতারা আসতে শুরু করেছে। অনেক কষ্ট করে ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে নদী থেকে ডিম সংগ্রহ করে পরির্চযার মাধ্যমে কৃত্রিম ভাবে ডিম থেকে পোনায় পরিবর্তন করেছি।