নয়ন শর্মা, পটিয়া প্রতিনিধি :
চতুর্থ ধাপ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পটিয়া উপজেলার ১৭ ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে আজ। কোন প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় তিনটি ইউপিতে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী পূর্বেই বিজয় নিশ্চিত ছিলেন। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে সব মিলিয়ে ১৭ ইউনিয়নে নৌকার ১৩ এবং স্বতন্ত্র থেকে ৪ জন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন ৪ নং কোলাগাঁও ইউনিয়ন পরিষদে মাহাবুবুল হক চৌধুরী(টেলিফোন) ,৫ নং হাবিলাসদ্বীপ ইউনিয়নে ফৌজুল কবির কুমার(নৌকা),৬ নং কুসুমপুরা ইউনিয়নে জাকারিয়া ডালিম(আনারস),৭নং জিরি ইউনিয়নে আমিনুল ইসলাম টিপু(নৌকা), ৮ নং কাশিয়াইশ ইউনিয়নে আবুল কাশেম(নৌকা),৮নং ক আশিয়া ইউনিয়নে মোহাম্মদ হাসেম(নৌকা),৯ নং জঙ্গলখাইন ইউনিয়নে শাহাদাত হোসেন সবুজ(চশমা),৯ নং ক বড়লিয়া ইউনিয়নে শাহীনুল ইসলাম শানু(নৌকা),১০নং ধলঘাট ইউনিয়নে রনবীর ঘোষ টুটুন(নৌকা),১১নং কেলিশহর ইউনিয়নে সরোজ কান্তি সেন(নৌকা),১২ হাইদগাঁও ইউনিয়নে বদরুদ্দীন মোহাম্মদ জসিম(আনারস)১৩নং দক্ষিণ ভূর্ষি ইউনিয়নে মোহাম্মদ সেলিম(নৌকা),১৪নং ভাটিখাইন ইউনিয়নে মুহাম্মদ বখতিয়ার(নৌকা),১৫নং ছনহরা ইউনিয়নে শামসুল আলম আলমদার(নৌকা),১৬নং কচুয়াই ইউনিয়নে ইনজামুল হক জসিম(নৌকা),১৭নং খরনা ইউনিয়নে মোঃ মাহবুবুর রহমান(নৌকা), ১৯নং শোভনদন্ডি ইউনিয়নে এহসানুল হক(নৌকা)।
সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহন অনুষ্টিত হয়। প্রায় প্রতিটি কেন্দ্রে সুষ্টু ভাবে ভোট গ্রহণ করা হলেও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ব্যালট পেপার ছিনতাইয়ের চেষ্টার কারনে নির্বাচন স্থগিত করা হয় ছনহরা ইউনিয়নের ৪ ও ৮ নং ওয়ার্ড এবং জিরি ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড। ছনহরা ইউনিয়ন পরিষদের ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডে চেয়ারম্যানের ব্যালট না দেয়ার অভিযোগ করেছে ভোটাররা। জিরি ইউনিয়নে ভোট কেন্দ্র দখলের অভিযোগ এনে নির্বাচন বর্জন করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ।
এছাড়া কয়েকটি কেন্দ্রে ভোট চলা কালীন সময়ে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা এবং ভোট গ্রহন পরবর্তী সময়ে ধলঘাট ও ভাটিখাইনে কয়েকটি বাড়ি ঘরে হামলার ঘটনা ঘটে।
















